more" /> more" /> more" />
Progressive Columnist Forum of Bangladesh
  • MENU
    • ABOUT US
    • EVENTS
    • COLUMN
    • GALLERY
    • NEWS
    • CONTACT US
  • writetopcfbd@gmail.com
  • +8801532537264
  • FAQ’s
  • SUPPORT
  • ABOUT US
Progressive Columnist Forum of Bangladesh
  • Facebook
  • Youtube
  • twitter
  • HOME
  • ABOUT US
  • EVENTS
  • COLUMN
  • GALLERY
  • NEWS
  • CONTACT US

আমেরিকা ও আমরা

Homepage Column আমেরিকা ও আমরা
Column

আমেরিকা ও আমরা

জুলাই ৫, ২০১৯
By pcfbd
0 Comment
703 Views

গতকাল ৪ জুলাই ছিল আমেরিকার স্বাধীনতা দিবস। এ দিন নানান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক আরও ‘গভীর ও বিস্তৃত’ করতে কূটনীতিকরা সচেষ্ট থাকেন। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের অন্যতম বন্ধুপ্রতিম দেশ। যদিও বাংলাদেশের সংকটের সমাধান বাংলাদেশকেই করতে হয়। তবে এর আগে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতরা অনেক ইস্যুতেই বাংলাদেশের প্রশংসা করেছেন। তাদের মন্তব্য আমাদের দেশের উন্নয়নে সহায়ক হয়েছে। এজন্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের চরম অবনতির কোনো সম্ভাবনা নেই। বরং তাদের সঙ্গে আমাদের কূটনৈতিক সম্পর্কের পরিসর অনেক বিস্তৃত।

২.
দেশ স্বাধীন হওয়ার প্রায় চার মাস পর ১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দিতে তৎকালীন মার্কিন সরকারের অভ্যন্তরে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব থাকলেও মার্কিন জনগণ, কংগ্রেস ও সিনেট স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলাদেশের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। কূটনৈতিক স্বীকৃতি পাওয়ার পর পরই যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠন ও উন্নয়নের জন্য মার্কিন সাহায্য পেতে শুরু করে। ১৯৭২ সালের মে মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রথম দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর হয় যার অধীনে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ ৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সাহায্য বিভিন্ন পর্যায়ে পেতে শুরু করে। 

এক বৎসরের মধ্যে মার্কিন সাহায্যের পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৪৪৩ মিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশে বৈদেশিক সাহায্যের এক তৃতীয়াংশ ছিল। ১৯৭২ সালের জুলাই মাসে প্রেসিডেন্ট নিক্সনের বিশেষ দূত হিসেবে জন কনেলি বাংলাদেশে আসেন মার্কিন সাহায্য ও সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিতে।

১৯৭৪ সালের অক্টোবরে মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেট হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশ ভ্রমণ করেন। ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সন ও প্রধানমন্ত্রী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে ৪৫ মিনিটের এক মুখোমুখি আলাপ-আলোচনা হয় যা সরকারি পর্যায়ে প্রথম শীর্ষ বৈঠক হিসেবে মার্কিন-বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়। যদিও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন সম্পর্ক ভিন্নতর পরিপ্রেক্ষিতে আবির্ভূত হয়। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর পুনরায় আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক নতুন দিগন্তে উপনীত হতে শুরু করে।

২০০০ সালের মার্চ মাসে প্রেসিডেন্ট ক্লিনটনের বাংলাদেশ সফর ছিল ঐতিহাসিক, যা প্রথমবারের মতো একজন মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফর। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে নির্বাচনে জয়ী হয়ে শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় আসীন হওয়ার সময় বাংলাদেশে মার্কিন সাহায্যের পরিমাণ দাঁড়ায় ১১০ মিলিয়ন ডলার। মহাজোট সরকারের আমলে বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবিরোধী আন্দোলনে বাংলাদেশের ভূমিকার স্বীকৃতি হিসেবে মার্কিন সাহায্য আরও ব্যাপকতা লাভ করে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রশিক্ষণ, সমুদ্রবন্দরে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করতে মার্কিন সাহায্যের হাত প্রসারিত হয়েছে আরো। ২০০৯ সালের মার্কিন বাজেটে বাংলাদেশে সাহায্য কর্মসূচি বরাদ্দকরণে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ অগ্রাধিকার কর্মসূচি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে (ইউ এস এইড জাস্টিফিকেশন)। বাংলাদেশের সঙ্গে আমেরিকার কূটনৈতিক সম্পর্কে অর্থনৈতিক সাহায্যের পাশাপাশি মানবাধিকার ও গণতন্ত্রায়নের বিষয়টি বেশ জোরালোভাবে প্রাধান্য পায়। 

দক্ষিণ এশিয়ায় আমেরিকার অন্যতম প্রধান মিত্র এখন বাংলাদেশ। আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা, জঙ্গিবাদবিরোধী ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রসঙ্গে এ দুই রাষ্ট্র বেশকিছু সহায়তামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ট্রাম্পের আগে ওবামা প্রশাসনের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমূলক পদক্ষেপ, খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য উন্নয়ন এবং পরিবেশ উন্নয়নমূলক বেশকিছু কাজে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান সহযোগী ছিল। ২০১২ সালে দুই রাষ্ট্রের মধ্যে একটি কৌশলগত চুক্তি হয়। বার্নিকাট ২০১৫ সালে এ সম্পর্ককে ‘স্পন্দনশীল, বহুমুখী এবং অপরিহার্য’ বলে আখ্যায়িত করেন।

২০১৬ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে কূটনৈতিক যোগাযোগ শুরু করে বাংলাদেশ। আর ওয়াশিংটনের অনুরোধে এরই মধ্যে বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ হিসেবে কসোভোকে স্বীকৃতি দিয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য ঘিরে ট্রাম্পের নীতি পরিবর্তন হলেও দক্ষিণ এশিয়া সম্পর্কে মার্কিন অবস্থান পাল্টায়নি। ট্রাম্পের মুসলমানবিরোধী নীতির বিষয়টিও মূলত মধ্যপ্রাচ্য ঘিরে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এর কোনো প্রভাব নেই। ২০১৬ সালে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ২১ কোটি ডলার আর্থিক সহায়তা পেয়েছিল। ট্রাম্পের পররাষ্ট্র দফতর তা কমিয়ে ২০১৮ সালের জন্য বাংলাদেশকে ১৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার আর্থিক সহায়তা দেওয়ার প্রস্তাব করেছে। মার্কিন বাজেট প্রস্তাবনায় বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের সব সামরিক অনুদান বন্ধের প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে প্রস্তাবিত বাজেটে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সচল রাখার জন্য নতুন করে ৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার বরাদ্দ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এদিকে জঙ্গিবাদ দমনে অ্যান্টি-টেররিজম অ্যাসিসট্যান্স হিসেবে বাংলাদেশকে ৩০ লাখ ডলার বরাদ্দের প্রস্তাব করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর।

৩.
২০১৫ সালে বার্নিকাট বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্ক গতিশীল, বহুমুখী এবং অপরিহার্য। সেই সময় তিনি আরো বলেছিলেন, বাংলাদেশ দৃঢ় গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের সংবিধান সব মানুষের সমঅধিকার সংরক্ষণ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যে প্রায় ৫ লাখ বাংলাদেশি বসবাস করছে। 
তাদের মধ্যে অনেকে লেখাপড়া করছে। কেউ ব্যবসা করছে। কেউ চাকরি করছে। বাংলাদেশেও অনেক আমেরিকান বসবাস করছে। তাদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। দুদেশের জনগণ কূটনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রতি মার্কিন নীতি হলো রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রতি গুরুত্বারোপ। ইসলামিক রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বাংলাদেশকে উদারচেতা হিসেবেই তারা দেখে থাকে।

২০১৮ সালে জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ হওয়ায় রাষ্ট্রদূতরা বাংলাদেশের প্রশংসা করেন। তবে বাংলাদেশে শক্তিশালী গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার জন্য গ্রহণযোগ্য এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অপরিহার্য বলে মত দেন কোনো কোনো মার্কিন রাষ্ট্রদূত। ২০১৬ সালের নভেম্বরে ট্রাম্পের নির্বাচনী বিজয়ের পর বার্নিকাট বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সরকার পরিবর্তন হলেও সম্পর্কের পরিবর্তন হবে না। অর্থাৎ বাংলাদেশের সঙ্গে দেশটির বিরাজমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে কোনো পরিবর্তন আসেনি। বাস্তবিক আমেরিকার বিদ্যমান পররাষ্ট্রনীতিতে কোনো পরিবর্তন আসেনি বরং বাংলাদেশের সঙ্গে দেশটির সম্পর্ক আরো বেশি পোক্ত হয়েছে বলেই আমরা মনে করি। ২০১৮ সালের মার্চ মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিরাপত্তা উপদেষ্টা লিসা কার্টিস এদেশে এসেছিলেন। সেসময় পররাষ্ট্র সচিবের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে সব দলের অংশগ্রহণে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের তাগিদ দিয়েছিলেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য এবং সহিংসতামুক্ত নির্বাচন দেখতে চেয়েছিল-তা সম্পন্ন হয়েছে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে। বাংলাদেশের স্বার্থেই এমন নির্বাচন হয়েছে। অবশ্য ২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে ধেয়ে আসা রোহিঙ্গাদের অধিকারের পক্ষে আছে আমেরিকা। 

রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তন ইস্যুতে বাংলাদেশকে সাবেক রাষ্ট্রদূত বার্নিকাটই জানিয়েছিলেন মার্কিন অবস্থান সম্পর্কে। এ বিষয়ে মিয়ানমারের ওপর ওয়াশিংটনের কঠিন চাপ রয়েছে। অর্থাৎ রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সহযোগিতা পাচ্ছি আমরা। অন্যদিকে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালীকরণ ও ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজিতে ইতিবাচক পদক্ষেপ, সন্ত্রাসবাদ এবং সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতা বিষয়ে আমরা একে অপরের সঙ্গে সম্পৃক্ত।

সাইবার অপরাধ, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ মোকাবেলা, গণতন্ত্র এবং টেকসই উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ-আমেরিকা একসঙ্গে কাজ করছে। এ চারটি বিষয়েই আমরা ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং একসঙ্গে কাজ চলছে। আমেরিকা ও বাংলাদেশ রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক বিষয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্র।

বলা চলে উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক চমৎকার। যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭২ সাল থেকে ফিড দ্য ফিউচারের আওতায় বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তায় কাজ করে যাচ্ছে। সাবেক রাষ্ট্রদূতরা এদেশের বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের জঙ্গিবাদ সম্পর্কে জিরো টলারেন্স নীতির প্রশংসা করেছেন। কারণ তাদের মতে, শুধু বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীর সব গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রই এখন আইএসের হুমকির মুখে রয়েছে। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে বার্নিকাট বলেছিলেন, ‘আমরা সব ধরনের অপরাধের বিচারের পক্ষে।’

৪.
বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা ফোরাম চুক্তি (টিকফা) রয়েছে। বাংলাদেশের বৃহত্তম রপ্তানি বাজার হলো যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগকারী রাষ্ট্রও যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান কৌশলগত সামরিক মিত্রও তারাই।

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ বিশ্বের বৃহত্তম অবদানকারী রাষ্ট্র। বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অংশগ্রহণের অন্যতম সমর্থক যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পরের বছর বার্নিকাট বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হয়ে এসে মিডিয়ার সামনেই বলেছিলেন যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্ক অংশীদারি নির্ভর। এ সম্পর্ক অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে ভালো। স্থিতিশীল পরিবেশে উন্নত ভবিষ্যৎ এবং উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দিকে বাংলাদেশের যাত্রায় যুক্তরাষ্ট্র দেশটির প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।
২০১৯ সালে নতুন রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার এসে বলেছেন, বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ, আর এই বিশ্বাস থেকেই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে চান। তিনি জানেন এ দেশের মানুষ গণতান্ত্রিক উপায়ে শান্তিপূর্ণভাবে সমস্যার সমাধানে সক্ষম। তিনি দেখতে চাচ্ছেন, একটি মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ, যে দেশ হবে নিরাপদ ও সমৃদ্ধ। আমরা তার সেই প্রত্যাশাকে সাধুবাদ জানাই।

মিল্টন বিশ্বাস : অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ এবং পরিচালক, জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দফতর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
writermiltonbiswas@gmail.com

লেখার মূল লিঙ্কঃ দৈনিক খোলা কাগজ

Tags: মিল্টন বিশ্বাস

Previous Story
প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরের গুরুত্ব
Next Story
বিএনপি’র একি হাল!

Related Articles

শিক্ষার প্রতিটি স্তরে বঙ্গবন্ধুকে পাঠ্য করা হোক

শোকের মাস শুরু হলো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের...

শোকাবহ আগস্ট : বঙ্গবন্ধু আমাদের পথপ্রদর্শক

আজ ১ আগস্ট। শোকের মাস শুরু হলো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু...

Recent Post

  • ।।বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম আয়োজিত ‘‘শেখ হাসিনার বৈশ্বিক ভাবমূর্তি : প্রসঙ্গ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন’’ শীর্ষক সেমিনার এবং ‘‘কলাম লেখার রীতি-নীতি, কৌশল শিখন ও অনুশীলন’’ শীর্ষক ওয়ার্কশপ ।। শনিবার, ২৪, সেপ্টে
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সেমিনার রবিবার, ১৫, মে
  • ‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন : ইতিহাসের পুনর্নির্মাণ’ শীর্ষক সেমিনার রবিবার, ১৫, মে
  • About Al Jazeera বুধবার, ১০, ফেব্রু
  • অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান : জন্মদিনের শুভেচ্ছা মঙ্গলবার, ৫, জানু

About Us

আত্মপ্রকাশ ২০১৮ সালে। নতুন প্রজন্মের প্রত্যাশা ও একটি আগামীর বাংলাদেশ তৈরির লক্ষ্যে নানামুখী উদ্যোগের মাধ্যমে সংগঠনটির যাত্রা শুরু। এরই মধ্যে সেমিনার, গোল টেবিল বৈঠক, সংলাপ, টকশো, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনা অনুষ্ঠান, পত্রপত্রিকায় কলাম-সম্পাদকীয় লেখা ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে।

Address

সেনপাড়া পর্বতা, মিরপুর-১০, ঢাকা
+8801532537264 +8801532537264
writetopcfbd@gmail.com writetopcfbd@gmail.com

News

  • ।।বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম আয়োজিত ‘‘শেখ হাসিনার বৈশ্বিক ভাবমূর্তি : প্রসঙ্গ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন’’ শীর্ষক সেমিনার এবং ‘‘কলাম লেখার রীতি-নীতি, কৌশল শিখন ও অনুশীলন’’ শীর্ষক ওয়ার্কশপ ।।
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সেমিনার
  • ‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন : ইতিহাসের পুনর্নির্মাণ’ শীর্ষক সেমিনার
  • About Al Jazeera
  • অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান : জন্মদিনের শুভেচ্ছা

Subscribe Us

আমাদের অনুষ্ঠান সম্পর্কে জানতে হলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।
Copyright ©2018 PCFBD. All Rights Reserved
SearchPostsLoginCart
শনিবার, ২৪, সেপ্টে
।।বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম আয়োজিত ‘‘শেখ হাসিনার বৈশ্বিক ভাবমূর্তি : প্রসঙ্গ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন’’ শীর্ষক সেমিনার এবং ‘‘কলাম লেখার রীতি-নীতি, কৌশল শিখন ও অনুশীলন’’ শীর্ষক ওয়ার্কশপ ।।
রবিবার, ১৫, মে
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সেমিনার
রবিবার, ১৫, মে
‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন : ইতিহাসের পুনর্নির্মাণ’ শীর্ষক সেমিনার
বুধবার, ১০, ফেব্রু
About Al Jazeera
মঙ্গলবার, ৫, জানু
অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান : জন্মদিনের শুভেচ্ছা
শনিবার, ১৯, অক্টো
মধ্য পঞ্চাশে শেখ রাসেল ও বাঙালির অধিকার

Welcome back,