more" /> more" /> more" />
Progressive Columnist Forum of Bangladesh
  • MENU
    • ABOUT US
    • EVENTS
    • COLUMN
    • GALLERY
    • NEWS
    • CONTACT US
  • writetopcfbd@gmail.com
  • +8801532537264
  • FAQ’s
  • SUPPORT
  • ABOUT US
Progressive Columnist Forum of Bangladesh
  • Facebook
  • Youtube
  • twitter
  • HOME
  • ABOUT US
  • EVENTS
  • COLUMN
  • GALLERY
  • NEWS
  • CONTACT US

ডাকসু নির্বাচন : উন্নয়ন মেধাবীদের হাতে

Homepage Column ডাকসু নির্বাচন : উন্নয়ন মেধাবীদের হাতে
Column, Education

ডাকসু নির্বাচন : উন্নয়ন মেধাবীদের হাতে

মার্চ ১৬, ২০১৯
By pcfbd
0 Comment
819 Views

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচন সম্পন্ন হয় ১১ মার্চ। এতে ২৫ পদের মধ্যে ২৩টিতে সাধারণ সম্পাদকসহ ছাত্রলীগের প্রার্থীরাই বিজয়ী হয়েছেন। কেবল ভিপি ও সমাজসেবা সম্পাদক পদে জয়ী হয়েছেন ছাত্র সংগঠনের বাইরের শিক্ষার্থী। তবে ১৮ হলের ১২টিতেই ভিপি পদে ছাত্রলীগের প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন। আর ৬টি হলে ভিপি হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। ছাত্রলীগসহ ডাকসু নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল স্বাধিকার স্বতন্ত্র পরিষদ, স্বতন্ত্র জোট, ছাত্রদল কিংবা ইসলামী ছাত্র আন্দোলন। ডাকসুর ভিপি পদে জয়ী শিক্ষার্থী নুরুকে নিয়ে নির্বাচনের আগে-পরে বেশ বিতর্ক জমা হয়েছে। অনেকের মতে, তিনি ধর্মীয় উগ্রবাদিতার সঙ্গে সম্পৃক্ত, কেউ বা তার কোটা সংস্কার আন্দোলনের কর্মকা- নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অন্যদিকে তাকে মেধাবী ছাত্র হিসেবেও আমরা পরিচিত হতে দেখিনি কখনো। সব মিলিয়ে ছাত্র সংগঠনের ভেতর কিংবা এর বাইরের প্রার্থীরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী কিনা, ওই জিজ্ঞাসা সবার মনে জাগ্রত হয়েছে। আরেকদিকে ছাত্র সংগঠনগুলো বাংলাদেশের উন্নয়নে ভবিষ্যতে কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে কিনা, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। বিশেষত বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর হঠকারিতা ও মিডিয়াপ্রীতি চোখে পড়ার মতো ছিল। কেউ কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিজয় তাদের ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তার নিরিখে বিচার করছেন। তবে বিষয়টি নিয়ে বিতর্কের অবকাশ আছে। উপরন্তু ‘ডাকসু’ নির্বাচনে ‘তিলকে তাল করা’র প্রবণতা দেখা গেছে টিভি মিডিয়ার অতিআগ্রহ উদ্দীপক পরিস্থিতি সম্প্রচার করা থেকে। বিশেষত ‘হুজুগে বাঙালি’ ডাকসু নির্বাচনটি মিডিয়ায় যেভাবে প্রচারিত হতে দেখেছে, এতে মনে হয়েছেÑ দেশের উন্নয়ন নির্ভর করছে ছাত্র সংগঠনের নেতাদের ওপর। আসলে ছাত্র সংগঠনের নেতাদের কোনো অবদান নেই গত এক দশকের উন্নয়ন মাইলস্টোনে। বরং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব এবং তার মেধাবী, সৎ ও যোগ্য কর্মীরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। মনে রাখতে হবে, এ দেশের অর্থনীতি ও প্রযুক্তিÑ সব কিছুই উন্নতির শিখরে পৌঁছাবে মেধাবীদের নিরলস কর্মকা-ের জন্য, কোনো ছাত্র সংগঠনের নেতাদের জন্য নয়। এ জন্য ডাকসু সম্পর্কে অতীতের কিংবদন্তির মৃত্যু ঘোষণা করা খুব জরুরি হয়ে পড়েছে। দুই বলা হচ্ছে, ডাকসু নির্বাচনটি সহিংস হয়ে ওঠেনি কিংবা শিক্ষার্থীরা গণতান্ত্রিক আচরণ দেখিয়েছেন। এটি সত্য। ফলে দুই-একটি অনিয়মের অভিযোগ থাকলেও ছাত্ররা গণতান্ত্রিকভাবে তাদের প্রতিনিধিদের নির্বাচিত করেছেন। তবে আমার পর্যবেক্ষণটি অন্য জায়গায়। হরহামেশায় আমরা ঢাবির অতীত ঐতিহ্য নিয়ে দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে থাকি। বলে থাকি, যে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে শুরু করে প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্ম হয়েছে, আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেÑ ওই বিশ্ববিদ্যালয় প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে ভোট সংস্কৃতিতে জালিয়াতির অভিযোগ মিথ্যা। নির্বাচন হলেই ভোট কারচুপি হবে, একপক্ষ অন্যপক্ষকে অভিযুক্ত করবেÑ রাজনীতির এ পুরনো চিত্র থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি ঢাবির শিক্ষার্থীরাও। অন্যদিকে এক সময়ের ঢাবির অনেক ছাত্রনেতা পরবর্তীকালে জাতীয় পর্যায়ে দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন। ওই ধারাবাহিকতায় আজ যারা ডাকসুতে বিজয়ী হয়েছেন, প্রত্যাশা থাকলেও জাতীয় রাজনীতিতে তাদের অবদান আদৌ ফলপ্রসূ হবে কিনাÑ এ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন অনেকেই। আবার সরকারপন্থি ছাত্র সংগঠন এখন প্রায় প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই ছাত্র সংগঠনের নির্বাচন আয়োজন করতে চাইবে বলে মনে করছেন কেউ কেউ। প্রশ্ন রয়েছে আরও বিষয় নিয়ে। ঢাবির হলগুলোয় ছাত্রলীগের একক কর্তৃত্ব ছিল। অথচ তারা ভিপি পদে পরাজিত হয়েছেন। তা হলে গত ১০ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নচিত্রের প্রভাব শিক্ষার্থীদের মোহিত করেনি কিংবা বলা যায়, শিক্ষার্থীরা লেজুড়বৃত্তির রাজনীতিকে পরিত্যাগ করেছেন অথবা ছাত্রনেতারা শুধু ছাত্রদের দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্দোলন করবেনÑ সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে কি এটিই বড় হয়ে দেখা দিয়েছে বর্তমানে? আসলে স্বাধীনতার ৪৮ বছরে পৃথিবীর অনেক কিছুই পাল্টে গেছে। এ জন্য ছাত্র সংগঠনগুলোর রাজনৈতিক নেতৃত্ব নিয়ে নতুন করে ভাবনার সময় এসেছে। এক সময়ের মেধাবী ছাত্রদের রাজনীতি সম্পৃক্ততা নিয়েও নতুন করে চিন্তার সময় এসেছে। মেধাবীরা রাজনীতি করবেন, নাকি লেখাপড়া আর গবেষণা করে দেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখবেন? কারণ প্রায়ই বলা হয়ে থাকে, রাজনীতি চলে গেছে অরাজনৈতিক ব্যক্তিদের হাতে। কালো টাকার মালিক, আমলা-গডফাদারদের কেউ কেউ নিয়ন্ত্রণ করছেন জাতীয় রাজনীতিকে। এ অবস্থায় রাজনীতির নৈতিকতার অধঃপতন হওয়াটাই স্বাভাবিক। রাজনীতিতে জন্ম নিয়েছে সহিংসতার কালচার। স্বার্থসিদ্ধির মনোভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় রাজনীতিতে আজ আস্থা আর বিশ্বাসের চরম সংকট অনৈতিক রাজনীতিকে প্রভাবিত করছে। এক সময় রাজনীতি ও রাজনীতিবিদদের প্রতি সাধারণ মানুষের যে শ্রদ্ধা-ভক্তি ছিল, তা আজ রাজনীতির প্রতি অনাস্থা-অশ্রদ্ধায় পরিণত হয়েছে। রাজনীতিতে নৈতিকতা বলতে সততা-দেশপ্রেমের পরাকাষ্ঠা প্রদর্শনের কথাই বলা হয়ে থাকে। তরুণ প্রজন্মের নিষ্ঠাই পারে রাজনীতিকে তার কল্যাণকর ঐতিহ্যে ফিরিয়ে আনতে। প্রতিহিংসার রাজনীতির জায়গায় সহনশীলতার প্রবর্তন করতে হবে। তা হলেই রাজনীতির প্রতি জনগণের আস্থা বাড়বে। দেশে উন্নয়নের নৌকা দ্রুতবেগে চলবে। ছাত্র রাজনীতি এক সময় পাকিস্তানিদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মনোভাব তৈরি করে দিয়েছিল। আদর্শগত ভিত্তি ছাড়া রাজনীতি অসম্ভব ছিল তখন। এ জন্য আইয়ুবশাহীর ভিত ধসিয়ে দিতে পেরেছিল ওই প্রজন্ম। আমরা কোনোভাবেই ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করার পক্ষে নই। তবে যে নষ্টধারা ছাত্র রাজনীতিকে স্পর্শ করেছে, তা থেকে মুক্ত করতেই হবে। ছাত্রসমাজের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন সংখ্যাগরিষ্ঠ ছাত্ররা রাজনীতির সুস্থতা চান, অপমানের ঊর্ধ্বে থাকতে চান। নিজেদের স্বাধীন অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে চান। ছাত্ররাই পারেন নিজেদের রাজনীতিকে কলুষমুক্ত করতে। দেশের ছাত্র সংগঠনগুলো সম্পর্কে আমরা সবাই জানলেও বর্তমান প্রেক্ষাপট ভিন্ন। অবশ্য বাংলাদেশের বাঙালি জাতীয়তাবাদী রাজনীতির বিকাশ ঘটেছে ছাত্র রাজনীতির হাত ধরেই। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত নেতৃত্ব প্রদানকারী বড় নেতারা সবাই ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা। ছাত্র রাজনীতির গোড়ার ইতিহাস বর্ণাঢ্য, গৌরবোজ্জ্বল ও ঐতিহ্যবাহী। ষাট-সত্তরের দশকের ছাত্র রাজনীতি ছিল সাহিত্যনির্ভর, তাত্ত্বিক ও বিপ্লবী রোমান্টিকতায় আচ্ছন্ন। দলের মধ্যে স্বাধীন চিন্তা ও ভিন্নমত পোষণ করার মতো অনুকূল পরিবেশ ছিল। ছাত্র রাজনীতির প্রভাব তখন সুদূরপ্রসারী হওয়ায় জাতীয় রাজনীতি প্রবলভাবে প্রভাবিত হতো। এ জন্যই ছাত্রলীগের নেতারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে আলোচনায় বসতেন। তিনিও নিবিষ্টচিত্তে আলোচনা করতেন। তখন রাজনৈতিক অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি, স্বাধীনতা ও স্বাধিকার প্রতিষ্ঠায় ছাত্রদের ভূমিকা ছিল অগ্রণী। ১৯৯০ সালে এরশাদ আমলে ছাত্ররা রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গদল হিসেবেই গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অভূতপূর্ব অবদান রাখে। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে যারা স্বাধীনতার আগে থেকে ছাত্রলীগের পতাকাতলে একত্র হয়েছিলেন, তাদের অনেকেই এখনো জীবিত। তারা বর্তমান ছাত্র রাজনীতির কর্মকা- নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। মাঝে মধ্যেই তারা তাদের দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলেন। কারণ তাদের দৃষ্টিতে বর্তমান ছাত্র সংগঠনগুলোর আদর্শ নেই, নীতি-নৈতিকতা অনুপস্থিত। তিন ছাত্ররাজনীতির প্রেক্ষাপট পাল্টে গেছে বলেই আজ দেশের অগ্রগতি ছাত্র সংগঠনগুলোর ওপর নির্ভর করছে না। এ জন্য ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ভাবাবেগের পরিচয় দেওয়ার দরকার নেই। দেশ মেধাবীদের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছেÑ এটিই এখন সর্বত্র প্রকাশ করা প্রয়োজন। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং প্রযুক্তিগত সমৃদ্ধির পেছনে আছে মেধা ও দক্ষতার বড় অবদান। মনে রাখতে হবে, এ দেশের সন্তান অস্কারজয়ী হয়েছেন মেধা দিয়ে। ইউজিসির তথ্য অনুযায়ী প্রতিবছর স্নাতক-স্নাতকোত্তর পর্যায় থেকে শিক্ষার্থী বের হন প্রায় সাড়ে তিন লাখ। তাদের অধিকাংশই ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত নন। তাদের মধ্যে মেধা ও যোগ্যতার পরিচয় দিয়ে দেশের কাজে নিবেদিত হন অর্ধেকের বেশি। বর্তমানে আউটসোর্সিংয়ে বিশ্বের ৫০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ২২তম। ২০২১ সালে আউটসোর্সিং থেকে ৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের স্বপ্ন দেখছে সরকার। এই খাতে সাড়ে ৪ লাখ মানুষ যুক্ত থাকলেও ভবিষ্যতে ২০ লাখের কর্মসংস্থানের বিশাল সম্ভাবনা দেখছেন তথ্যপ্রযুক্তিবিদরা। সরকারি মতে, দেশে বর্তমানে ৭ লাখ তথ্যপ্রযুক্তি পেশাজীবী আছেন। আমাদের সমাজে যারা অবদান রাখতে পারবেন, তাদের গবেষণায় নিয়োজিত করতে হবে। আমাদের কৃষিবিজ্ঞানীরা অনেক ফসল উদ্ভাবন করেছেন। তা ওই গবেষণারই ফল। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য গবেষণার কোনো বিকল্প নেই। বাংলাদেশের ইতিহাসে আওয়ামী লীগই প্রথম রাজনৈতিক দলÑ যে দল গবেষণার মধ্য দিয়ে ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ‘ডেল্টা প্ল্যান’-এর মতো একটি দীর্ঘমেয়াদি সুস্পষ্ট কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ১১ মে ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ উৎক্ষেপণের মধ্য দিয়ে এ দেশের অগ্রগতি উচ্চশিখরে উন্নীত হয়েছে। এসবই সম্ভব হয়েছে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা এখন বাস্তবমুখী বলেই। তাই দেশের উৎপাদনমুখী কর্মকা-ের সঙ্গে শিক্ষিত যুবক-যুবতী যথাযথভাবে সম্পৃক্ত হচ্ছেন। প্রত্যেক ছাত্র যাতে নিজস্ব স্বাভাবিক মেধা-মনন, ক্ষমতা ও প্রবণতা অনুযায়ী পেশা বেছে নিতে পারেনÑ এ জন্য উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করার প্রচেষ্টাও রয়েছে সরকারের। গত মহাজোট সরকারের অন্যতম কীর্তি জাতীয় ‘শিক্ষানীতি ২০১০’ প্রণয়ন। এতে ছাত্রদের চরিত্র গঠনের ওপর গুরুত্ব অরোপ করা হয়েছে। শিক্ষানীতির ‘শিক্ষার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য’ তিন অংশে বলা হয়েছে, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করে তোলা ও তাদের চিন্তা-চেতনায় দেশাত্মবোধ, জাতীয়তাবোধ এবং তাদের চরিত্রে সুনাগরিকের গুণাবলির (ন্যায়বোধ, অসাম্প্রদায়িক চেতনাবোধ, কর্তব্যবোধ, মানবাধিকার সচেতনতা, মুক্তবুদ্ধির চর্চা, শৃঙ্খলা, সৎ জীবনযাপনের মানসিকতা, সৌহার্দ্য, অধ্যবসায় ইত্যাদি) বিকাশ ঘটানো’ হবে। শিক্ষানীতি অনুযায়ী পরিচালিত হলে শিক্ষার্থীরা মেধা ও দক্ষতা দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে পারবেন ভবিষ্যতের দিকে। সেখানে ডাকসু থাকলেই বা কী, না থাকলেই বা কী আসে যায়? বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের চিন্তা-চেতনা হলো, কীভাবে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধশালী ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা যায়। আওয়ামী লীগ সরকারের চিন্তা-চেতনা ও কর্মসূচির সঙ্গে মেধাবীদের চিন্তা-চেতনার একটা গভীর মিল রয়েছে। মেধাবী ও সৎ ব্যক্তিরা সরকারের সব কর্মসূচিকে সমর্থন করেন এবং রাষ্ট্রনায়কের নীতিগুলোর সফলতার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। সেখানে ছাত্র সংগঠনগুলোর গুরুত্ব অপ্রধান। য় ড. মিল্টন বিশ্বাস : অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ এবং পরিচালক; জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দপ্তর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়


Previous Story
ডাকসু নির্বাচন : উন্নয়ন মেধাবীদের হাতে
Next Story
সাহিত্যে বঙ্গবন্ধু যুগ প্রচলন হওয়া জরুরি

Related Articles

অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান : জন্মদিনের শুভেচ্ছা

মো. আহসান হাবিব।। আজ ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরামের...

মধ্য পঞ্চাশে শেখ রাসেল ও বাঙালির অধিকার

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীকে সামনে রেখে গত মাসে ঢাকায় বাঙালি লিভার বিশেষজ্ঞদের...

Recent Post

  • ।।বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম আয়োজিত ‘‘শেখ হাসিনার বৈশ্বিক ভাবমূর্তি : প্রসঙ্গ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন’’ শীর্ষক সেমিনার এবং ‘‘কলাম লেখার রীতি-নীতি, কৌশল শিখন ও অনুশীলন’’ শীর্ষক ওয়ার্কশপ ।। শনিবার, ২৪, সেপ্টে
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সেমিনার রবিবার, ১৫, মে
  • ‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন : ইতিহাসের পুনর্নির্মাণ’ শীর্ষক সেমিনার রবিবার, ১৫, মে
  • About Al Jazeera বুধবার, ১০, ফেব্রু
  • অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান : জন্মদিনের শুভেচ্ছা মঙ্গলবার, ৫, জানু

About Us

আত্মপ্রকাশ ২০১৮ সালে। নতুন প্রজন্মের প্রত্যাশা ও একটি আগামীর বাংলাদেশ তৈরির লক্ষ্যে নানামুখী উদ্যোগের মাধ্যমে সংগঠনটির যাত্রা শুরু। এরই মধ্যে সেমিনার, গোল টেবিল বৈঠক, সংলাপ, টকশো, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনা অনুষ্ঠান, পত্রপত্রিকায় কলাম-সম্পাদকীয় লেখা ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে।

Address

সেনপাড়া পর্বতা, মিরপুর-১০, ঢাকা
+8801532537264 +8801532537264
writetopcfbd@gmail.com writetopcfbd@gmail.com

News

  • ।।বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম আয়োজিত ‘‘শেখ হাসিনার বৈশ্বিক ভাবমূর্তি : প্রসঙ্গ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন’’ শীর্ষক সেমিনার এবং ‘‘কলাম লেখার রীতি-নীতি, কৌশল শিখন ও অনুশীলন’’ শীর্ষক ওয়ার্কশপ ।।
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সেমিনার
  • ‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন : ইতিহাসের পুনর্নির্মাণ’ শীর্ষক সেমিনার
  • About Al Jazeera
  • অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান : জন্মদিনের শুভেচ্ছা

Subscribe Us

আমাদের অনুষ্ঠান সম্পর্কে জানতে হলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।
Copyright ©2018 PCFBD. All Rights Reserved
SearchPostsLoginCart
শনিবার, ২৪, সেপ্টে
।।বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম আয়োজিত ‘‘শেখ হাসিনার বৈশ্বিক ভাবমূর্তি : প্রসঙ্গ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন’’ শীর্ষক সেমিনার এবং ‘‘কলাম লেখার রীতি-নীতি, কৌশল শিখন ও অনুশীলন’’ শীর্ষক ওয়ার্কশপ ।।
রবিবার, ১৫, মে
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সেমিনার
রবিবার, ১৫, মে
‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন : ইতিহাসের পুনর্নির্মাণ’ শীর্ষক সেমিনার
বুধবার, ১০, ফেব্রু
About Al Jazeera
মঙ্গলবার, ৫, জানু
অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান : জন্মদিনের শুভেচ্ছা
শনিবার, ১৯, অক্টো
মধ্য পঞ্চাশে শেখ রাসেল ও বাঙালির অধিকার

Welcome back,